দ্য ক্যালকাটা মিরর ব্যুরোঃ ২০১২ সালে সিবিআই চেন্নাইয়ের সুরানা কর্পোরেশনে খানা তল্লাশি চালায় এবং সব মিলিয়ে ৪০০ কেজি সোনা বাজেয়াপ্ত করে। বাজেয়াপ্ত করা পুরো সোনাই সুরানা কর্পোরেশনের লকারে সিবিআই এর সিল করা অবস্থায় রাখা ছিল। সুরানা কর্পোরেশনে রাখা সেই সোনা থেকে ১০৩ কেজি সোনার কোনো হদিস নেই বলেই সিবিআই সূত্রে খবর। নিখোঁজ ১০৩ কেজি সোনার দাম প্রায় ৪৫ কোটি টাকা। শুক্রবার ঘটনাটি সামনে আসে।
এইউ বিষয়ে কন্ট্রোল এজেন্সি বলে, সব মিলিয়ে মোট ৭২ টি চাবি হস্তান্তর করে দিয়েছেন চেন্নাই মূল আদালতের হাতে সিবিআই তদন্তের জন্য। সিবিআই তরফ থেকে বলা হয়, সোনা বাজেয়াপ্ত করার সময় সব সোনা একসঙ্গে ওজন করা হয়েছিল। কিন্তু তদন্তের জন্যে হস্তান্তর করার সময় সেই সোনা আলাদা ভাবে ওজন করা হয়, সেটাই এই সমস্যার সৃষ্টি করে।
এই মন্তব্য খারিজ করে জাস্টিস প্রকাশ সোনা নিখোঁজের তদন্তের ভার সিবিআই ও সিআইডি’র হাতে না দিয়ে দায়িত্বভার দিয়েছেন একজন এসপি রেঞ্জ অফিসারকে। জাস্টিস প্রকাশ ৬ মাসের মধ্যে এই বিষয়ের নিষ্পত্তি করার আদেশ দিয়েছেন।
সিবিআই এর মতে, যদি স্থানীয় পুলিশ এই মামলার তদন্ত করে তবে সিবিআই-এর সন্মান হানী হবে। জাস্টিস প্রকাশ বলেন, “আইন এমন কোনো পার্থক্য দাখে না। সব পুলিশ কর্মীদের সন্মান ও বিশ্বাস করতে হইবে। আর এটা বলা মিথ্যে হবে যে সিবিআই এর কাছে বিশেষ কোনো সিং আছে কী? আর স্থানীয় পুলিশ কী কেবল লেজ? “