দ্য ক্যালকাটা মিরর ব্যুরো:করোনা চিকিৎসার ক্ষেত্রে আজকের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি চিকিৎসা সরঞ্জাম হল অক্সিমিটার।যা এখন উপস্থিত প্রায় রাজ্যের প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে। আর এই পরিস্থিতিতে মানুষের অসহায় অবস্থার সুযোগ নিয়ে একদল অসাধু ব্যাবসায়ী শুরু করেছে কালোবাজারি।বিষয়টি নজরে আসতেই অক্সিমিটারের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে নোটিস জারি করেছে কেন্দ্র।
এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে অক্সিমিটারের দাম বছরে ১০ শতাংশের বেশি বাড়ানো চলবে না। এছাড়া উৎপাদনকারীর এমআরপি ডিটেলসও সরকারকে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য এই অক্সিমিটার সাধারণত ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে ব্যবহার করা হয়। গুরুতর অসুস্থ রোগীর শরীরে অক্সিজেন কমছে কি না তা জানতে খুব সহজেই প্রয়োজন মতো পরীক্ষা করেন নার্সরা। তবে জামাকাপড় আটকানোর ক্লিপ মতো দেখতে এই পালস অক্সিমিটার প্রোব এখন ঘরে ঘরে। করোনা পজিটিভ রোগীরা ছাড়াও, অনেকেই আগে থাকতেই থার্মোমিটারের মতো জরুরি চীকিৎসা সরঞ্জাম হিসাবে কিনে রাখছেন এই অক্সিমিটার। যাতে প্রয়োজন মতো শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা জেনে নিতে পারেন সহজেই।
অন্যদিকে, করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত সরঞ্জামের কালোবাজারি রুখতে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে নেওয়া রাজ্যও।উল্লেখ্য হোম আইসোলেশনের কাজে ব্যবহৃত কোভিড সরঞ্জাম যেমন অক্সিমিটার অক্সিফ্লোমিটার, অক্সিজেন সিলিন্ডার যাতে কালোবাজারি না হয় সেদিকে কড়া নজরদারি রাখেছে স্বাস্থ্য দফতর।