দ্যা ক্যালকাটা মিরর ব্যুরো: ঝটকা খেতে চলেছে আমজনতা।২০২৩ বাজেটে একলাফে অনেকটাই বাড়তে চলেছে একাধিক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। চমকে গেলেও কিছুই করার নেই। রীতি মেনে আর কিছুদিনের মধ্যেই পেশ করা হবে কেন্দ্রীয় বাজেট। চলতি বছরের ১লা ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। এটাই হবে মোদী সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। সবদিক সামাল দিয়ে আম আদমির প্রত্যাশা পূরণে কতটা সমর্থ হবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
দৈনন্দিন অব্যবহার্য জিনিসের উপর বাড়ানো হতে পারে আমদানি শুল্ক।এরফলে জিনিসগুলির দাম বাড়তে চলেছে অনেকাংশে। তবে সেই জিনিসগুলি আমদানিকৃত। বিপরীত দিকে আবার কিছু জিনিসের দাম কমতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দেশের রফতানি ঘাটতি খাতে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। একাধিক সেক্টরে দেশের অভ্যন্তরে চাহিদা বাড়তে পারে।মেক ইন ইন্ডিয়া’ পদক্ষেপকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে সরকার আমদানিকৃত জিনিসে শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
নির্মলা সীতারমন জানিয়েছেন, ভারতীয় অর্থনীতি ৯.২ শতাংশ বৃদ্ধির জন্য প্রস্তুত। কেন্দ্রের তরফে দাবি করা হয়েছে, চলতি বছরে পেশ করা কেন্দ্রীয় বাজেট ভারতীয় অর্থনীতির দুনিয়ায় এক নতুন পালক জুড়ে দেবে।সূত্রের খবর, জামা-কাপড়, চামড়া থেকে তৈরি নানা জিনিস, ইমিটেশন জুয়েলারি, পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিকের উপর শুল্ক কমতে পারে। কৃষি কাজের প্রয়োজনীয় নানা জিনিস, মোবাইল ফোন এবং চার্জারের দামও হ্রাস পেতে পারে।
মোবাইল ফোন, চার্জার এবং জামাকাপড়ের মতো দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসগুলির দাম কমতে তো চলেইছে। এছাড়া, পেট্রোলিয়াম পরিশোধনের জন্য মিথানল, অ্যাসিটিক অ্যাসিডের মতো রাসায়নিকগুলিও সস্তা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দাম বাড়তে চলেছে এমএস সিজি সেক্টরের সকল জিনিস পত্রের।, চা, সাবান, শ্যাম্পু, কফি, টুথপেস্ট, সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র। মূলত রয়্যালটি ফি বৃদ্ধি করার কারণেই একলাফে দাম বৃদ্ধি হতে চলেছে এই জিনিসপত্রের।