দ্য ক্যালকাটা মিরর ব্যুরো:এশিয়ার ব্যবসায়ীক প্রচলিত প্রবাদ আছে ” চীন যখন হাঁচি দেয় তখন এশিয়াতে নেমে আসে শীতলতা”। করোনার জেরে, কার্যত বিশ্ববাণিজ্যের চলমান চাকা অনেকাংশে স্থগিত হলেও, চীনা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এর প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম পরিলক্ষিত হয়েছে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে চীনের উপর নির্ভর করে গোটা বিশ্বের একাংশ, তাই করোণা সামলাতে চীন যখন লকডাউন ঘোষনা করেছিল,তখন চীনের বাণিজ্যিক অঞ্চল, এবং সংস্থা গুলিতে কাঁচামাল পণ্যের জোগানে পড়েছিল ফাটল। জেনারেল ম্যানেজার লিন ইইকুন বলেছেন যে,”এখানে আমাদের শেখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ছিল। বাণিজ্যিক সাপ্লাই চেইনকে সঠিকভাবে চালু রাখার জন্য, একটি বিকল্প উৎস থাকা দরকার।”
করোনার এই প্যানডেমিক পরিস্থিতি সামগ্রিকভাবে রয়েল ইনসিগানিয়া সহ বিশ্বের অন্যান্য সংস্থাগুলির বাণিজ্যে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটিয়েছে।এর পাশাপাশি কোনো একটি দেশের উপর সার্বিকভাবে সবকিছুর জন্য নির্ভর করা বানিজ্যের হ্মেত্রে আদৈ কতটা লাভদায়ক সে বিষয়েও বুঝিয়েছে।
ইতিমধ্যে ভাইরাস জটলায় আমেরিকা ও চীনের বাণিজ্য সম্পর্কে চাপানউতর তুঙ্গে। চীনের ব্রিটিশ চেম্বার অফ কমার্সের চিফ এক্সিকিউটিভ স্টিভেন লঞ্চ বলেছেন, “চীন ইতিমধ্যে ভাইরাস কেন্দ্রিক অন্য দেশগুলির প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আলাদাভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। এবং তারা যে কাজ করেছিল তা নিশ্চিত করা এবং ব্যবসায়ের পুনরায় উদ্বোধনের আত্মবিশ্বাস দিয়েছে। “