দ্যা ক্যালকাটা মিরর ব্যুরো :
কৃষ্ণসাগরের আকাশে কালো ধোঁয়া। মুহুর্মুহু বিস্ফোরণে কেঁপে উঠছে কিয়েভ-সহ ইউক্রেনের একাধিক শহর। হামলার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী দিমাত্রেয় কুলেবা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এএফপি সূত্রে খবর, রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন সেনা অভিযানের ঘোষণা করার কিছুক্ষণের মধ্যে পূর্ব ইউক্রেনের ডোনেৎস্ক প্রদেশের বন্দর শহর মারিউপোল থেকে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। ইউক্রেনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর কারকিভ ও কিয়েভ থেকেও বিস্ফোরণের খবর মিলেছে।
সূত্রের খবর, দুই শহরের সেনাঘাঁটিতে মিসাইল হামলা হয়েছে। হামলার খবর মিলেছে বেলগার্দ ওবাস্ত শহর থেকেও। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্ত পেরিয়ে খারকিভ শহরের দিকে এগোচ্ছে রুশ বাহিনী।হামলার খবর নিয়ে মুখ খুলেছেন ইউক্রেনের বিদেশমন্ত্রী দিমাত্রেয় কুলেবা। তাঁর কথায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিস্ফোরণের খবর মিলেছে। রাশিয়ার আগ্রাসনের মুখে ইউক্রেন। তবে এই হামলার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে যোগ্য জবাব দেবে ইউক্রেন।” হামলা প্রসঙ্গে রাশিয়া জানিয়েছে, “হামলার নিশানায় ইউক্রেনের নাগরিকরা নয়, সেনার সম্পত্তি এবং ঘাঁটিতে চলবে হামলা।”
ইউক্রেন দখলের পথেই হাঁটল মস্কো। ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ঘোষণা করে দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। অন্যদিকে পাল্টা ময়দানে ইউক্রেন। রাশিয়াকে পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে তারা। কিয়েভের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছে সামরিক গোষ্ঠী NATO।