

অ্যান্টিজেন র্যাপিড টেস্ট কীট বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলা হাসপাতালে এনে অনন্য নজির তৈরী করলেন বিধায়ক দীপেন্দু বিশ্বাস ৷ অন্যদিকে র্যাপিড কিট হাতে পেয়ে উচ্ছসিত বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার আধিকারিক রাত্ত ৷ বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার আধিকারিক সহ সাপোটিং স্টাফ রা জানান র্যাপিড কিট হাতে এসেছে এতে করে দৈনিক অনেক রোগীর করোনা উপসর্গ আছে কিনা তা মিনিট ৪৫ এর মাধ্যেই জানা যাবে উপকৃত হবেন এলাকার মানুষরা ।
একদিকে করোনার জাতাকল অন্যদিকে মাসখানেক আগে ঘটে যাওয়া আমফান ঝড়ের তান্ডবে গোটা বাংলার চিত্র পাল্টেছে ৷ আমফান ঝড়ে উঃ ২৪ পরগনার অন্তর্গত বসিরহাট এর অবস্থা সবথেকে সঙ্কটজনক ৷ একদিকে করোনার দাপট অন্যদিকে গোদের উপর বিষফোড়ার মত আমফান ঝড় টানা ১২০ দিনের বেশী সময় ধরেই গরিবের রবিনহুডের মতই শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম চষে যাচ্ছেন দীপেন্দু বিশ্বাস | ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়াতে নিজের বিধানসভা ছাড়াও অন্য বিধানসভাতে গিয়েও কাজ করছেন তিনি ৷করোনা মোকাবিলা করতে রাজ্য প্রশাসন হাফ ফেলার ফুসরৎ পাচ্ছেন না ৷ ঠিক সেই সময়ে দাড়িয়ে মহামেডান ফুটবল সচিব তবসিরহাট স্বাস্থ্য জেলায় অ্যান্টিজেন র্যাপিড কীট প্রদান এক বড় মাইল ফলক ৷


দিন দিন বসিরহাটে বিভিন্ন ওয়ার্ড সহ পঞায়েত লাগোয়া গ্রাম গুলোতে করোনা পসিটিভ এর সংখ্যা বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে সেই কথা মাথায় রেখে দীপেন্দু মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেন র্যাপিট টেস্ট কীটের জন্য , ৭ দিনের মধ্যে গুরত্ব বিচার করে কীট চলে আসে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ৷স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য আধিকারিক দেবব্রত মুখোপাধ্যায় জানান ” উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ দ্রুত করোনা টেস্টের জন্য এই কীটের ভূমিকা অনেকটাই ,পাশাপাশি অতি অল্প সময়েই উপসর্গ আছে কিনা তা জানা যাবে এই র্যাপিট কীটের দৌলতে । পাশাপাশি তিনি আরও জানান বিধায়ক কে অবশ্যই কুর্ণিশ জানাতে হবে কখনো সেফ হোম বা কীট হোক তিনি অতি অল্প সময়ের ব্যাবধানে গুরত্ব সহকারে আমাদের কাজগুলিকে সহজ করে দিয়েছেন ” I বিধায়ক জানান ” মুখ্যমন্ত্রীর অনুগত সৈনিক হয়েই মানুষের জন্য কাজ করছি , মানুষের জন্যই আমি আজ সবার অভিভাবক , সুতরাং অভিভাবক হলে দায়িত্ব অনেক বেশী । তাই কাজ করছি ১২০ দিনের বেশী সময় ধরে ময়দানে নেমে কাজ করছি। মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া দায়িত্ব অক্ষরে অক্ষরে তা পালন করার চেষ্টা করছি আমার একশো শতাংশ দিয়ে ” |