দ্য ক্যালকাটা মিরর ব্যুরোঃ করোনা ভাইরাস এখন পৃথিবীর প্রতিটি কোণেই পৌঁছে গেছে, আর তার সঙ্গে এই খবরটিও পৌঁছেছে করোনা টিকার অনুমোদন এবার একটা একটা করে দেশে শুরু হচ্ছে। সঙ্গে এটাও পরিষ্কার যে কিছু লোকের করোনাভাইরাস টীকা সম্পর্কে ঘোরতর আপত্তিও আছে; এই বিষয়ে কাইজার ফ্যামিলি ফাউন্ডেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক অনুসন্ধানে দেখিয়েছে যে ২৭ শতাংশ মানুষ এখনো ইনোকুলেটেড হওয়ার ব্যাপারে দ্বিধাগ্রস্ত অর্থাৎ টিকা নিতে দ্বিধাগ্রস্ত। এই টীকা এখনো অধিকাংশ মানুষের জন্য নিরাপদ প্রমাণিত হয়নি। প্রকৃতপক্ষে, ফুড ড্রাগ এন্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) একজন কর্মকর্তা এইমাত্র নিশ্চিত করেছেন যে মাত্র দুজন ব্যক্তি আছেন যাদের টিকা পাওয়া উচিত নয়: যাদের একটি টীকার উপাদানের সাথে পরিচিত এলার্জি আছে, এবং যাদের প্রথম ডোজের পর খারাপ রকমের এলার্জি হয়েছে।
আরো পড়ুনঃ আপনার আয়ু থেকে কেটে নেওয়া হবে এক এক সেকেন্ড! চাঞ্চল্যকর সত্যের মুখোমুখি বিজ্ঞানীরা
এফডিএ এর পরিচালক পিড়াএ মার্কস বলেছে যে, এলার্জি এবং কোভিড টীকা নিয়ে মানুষকে ঘিরে বেশ কিছু আলোচনা এখনো চলছে এবং যদিও কিছু এলার্জি এই টিকা দেওয়া বন্ধ করার একটি কারণও। ৭ জানুয়ারি ব্ল্যাকডক্টর.ওআরজি আয়োজিত এক ভিডিও কনফারেন্সে মার্কস বলেন, “এই মুহূর্তে, একমাত্র বিষইয় যেটা টিকা দেওয়া থেকে আপনাকে বিরত রাখতে পারে সেটি হল যদি আপনার কোনো একটি জিনিসের প্রতি পরিচিত এলার্জি থাকে অথবা প্রথম শটের ব্যাপারে আপনার এলার্জি র প্রতিক্রিয়া থাকে।”
বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দুটি কোভিড টীকা পাওয়া যাচ্ছে একটি ফাইজার-এর এবং আরেকটি মডার্নাএ। উভয় শটই এফডিএ সাইটে তাদের উপাদানের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রদান করে।
৬ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সিডিসি বলছে যে তারা প্রথম ১৯ লক্ষ করোনাভাইরাস টীকা ডোজের মধ্যে ২১টি তীব্র এলার্জির ঘটনা নিশ্চিত করেছে। কোন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি, এবং এই ব্যক্তিদের মধ্যে ২০ জন ইতোমধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছে এবং প্রতিবেদন প্রকাশের সময় তাদের বাড়ি তে পাঠানো হয়েছে।
সিডিসি এই রোগীদের এলার্জি এবং এলার্জি প্রতিক্রিয়ার অতীত ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করেছে এবং তাদের ফলাফল শেয়ার করেছে। এই টীকা প্রাপকদের খারাপ প্রতিক্রিয়ার পিছনে কিছু কারণ ের জন্য পড়তে থাকুন, এবং আরো করোনাভাইরাস টীকা নির্দেশিকার জন্য, এফডিএ এইমাত্র রায় দিয়েছে যে আপনি কোভিড টীকা দিয়ে এই ৪টি কাজ করতে পারবেন না।