দ্য ক্যালকাটা মিরর ব্যুরো :যশপ্রীত বুমরার বোলিং অ্যাকশন ব্যতিক্রমী। বিশ্ব ক্রিকেটে দেখাই যায় না এই ধরনের বোলিং অ্যাকশন। মাইকেল হোল্ডিংয়ের মতো প্রাক্তনরা মতে, এই অ্যাকশনে চোট লাগার আশঙ্কা বেশী। শরীরে ভিটামিন ডি আর ক্যালসিয়াম কম থাকলে হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়ায় স্ট্রেস ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কোনও বোলারের যদি পা, কোমর, কাঁধ বা অন্য কোনও অংশে সমস্যা থাকে, তা হলে সেই দুর্বলতা ঢাকার জন্য শিরদাঁড়ায় বাড়তি চাপ পড়ে। এ ছাড়া কোনও বিশেষ ডেলিভারি করার ক্ষেত্রেও শিরদাঁড়ার ওই বিশেষ অংশে বাড়তি চাপ পড়ে।
খুব সতর্ক থাকতে হবে চোট নিয়ে। তাড়াহুড়ো করে মাঠে নামলে ফের চোট লাগার আশঙ্কা থেকেই যাবে। নির্ভর করছে চোটের মাত্রার উপরে। শুধু ‘স্ট্রেস ইঞ্জুরি’ হলে ছ’সপ্তাহের মধ্যে সেরে যেতে পারে। কিন্তু স্ট্রেস ফ্র্যাকচার হলে ছ’মাসও লাগতে পারে। আবার শিরদাঁড়ার দু’পাশেই ফ্র্যাকচার হলে এক বছরও লেগে যেতে পারে। অবশেষে জসপ্রীত বুমরার জায়গায় সুযোগ পেলেন মহম্মদ সিরাজ। ভাবনায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে বুমরার পরিবর্ত মহম্মদ সিরাজ। চলতি বছর ২৭ ফেব্রুয়ারি শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিলেন সিরাজ। এর পর থেকে কাউন্টি খেলতে ব্যস্ত ছিলেন এই তরুণ পেসার।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারতীয় টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কেএল রাহুল (সহ-অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পন্থ (উইকেটরক্ষক), দীনেশ কার্তিক (উইকেটরক্ষক), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, যুজবেন্দ্র চাহাল, অক্ষর প্যাটেল, অর্শদীপ সিং, হর্ষল প্যাটেল, দীপক চাহার, উমেশ যাদব, শ্রেয়স আইয়ার, শাহবাজ আহমেদ, মহম্মদ সিরাজ।