দ্য ক্যালকাটা মিরর ব্যুরো : কিংসলে কোমানের গোলে ষষ্ঠবার ইউরোপ সেরার ট্রফি ঘরে তুললো বায়ার্ন মিউনিখ ।বার্সেলোনা ম্যাচের মতো গোলের বন্যা দেখা না গেলেও ফাইনালের শেষ হাসিটা হাসলো সেই জার্মান জায়ান্টরা । খেলার প্রথমার্ধে কোনো গোল না হলেও ম্যাচের ৫৯ মিনিটে কিংসলে কোমানের পা থেকে ম্যাচের জয়সূচক গোলটি আসে । যিনি পি এস জি একাডেমির ফুটবলার ছিলেন । পি এস জির খিমিচ লেফট ব্যাকের জায়গা থেকে ঠিকানা লেখা পাস বাড়িয়ে দিয়েছিলেন । কোমান সেই বল পি এস জির জালে বল জড়িয়ে দিতে কোনোরকম ভুল করেনি । ম্যাচে এরপর নেইমাররা অনেক গুলো সুযোগ পেলেও আর গোল শোধ করতে পারেনি ।


বায়ার্ন মিউনিখ শুরু থেকেই ফেভারিট ছিল । যদিও প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লীগের ফাইনালে ওঠা পি এস জি এবং নেইমারের কাছে প্রত্যাশা ছিল অনেকেরই । এদিন লড়াইটা ছিল মূলত ছিল নেইমার বনাম লেওয়ানডস্কির মধ্যে । যদিও খেলার শেষে চোখের জলে মাঠ ছাড়তে হয় এমব্যাপে নেইমারদের । ম্যাচের প্রথমার্ধে বেশ কয়েকটি গোল হাতছাড়া করে নেইমাররা । এক গোলে পিছিয়ে পড়ার পর মরিয়া হয়ে গোল শোধের চেষ্টা করে । ম্যাচের ৬৬ মিনিটে সহজতম সুযোগটা নষ্ট করে এমব্যাপে দি মারিয়ার বাড়ানো বলে পা ছোয়াতে পারলেই গলাটা হয়ে যেতে পারতো কিন্তু বায়ার্ন গোলরক্ষক ন্যুয়ার বাঁচিয়ে দেন ।


অতিরিক্ত সময়ের প্রথম মিনিটের একটি দারুন সুযোগ তৈরী করেছিলেন নেইমার কিন্তু একটুর জন্য সেই বল পোস্টার বাইরে চলে যায় । তাই প্রথমবারের জন্য চ্যাম্পিয়ন্স লীগ জেতার স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল পি এস জির ।