The Calcutta mirror desk: এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সামনে কার্যত চাপের মুখে পড়ল ভারত। সুপার ফোরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামে ভারত বর্ষ। প্রথমে ব্যাটিং করতে নেমে বেশ ভালই রান তুলে ফেলেছিল ভারতবর্ষ। অর্ধশতরান এবং লোয়ার অর্ডারে হার্দিক পান্ডিয়া দুর্ধর্ষ খেল দেখিয়েছেন। তবে বাংলাদেশের বোলারদের বোলিং ক্ষমতা দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ ক্রিকেট বিশ্ব। যেমন তাদের বোলিং ঠিক তেমন তাদের ফিল্ডিং। মুস্তাফিজুর সইফুলের এই তেজ দেখে অবাক সকলে। তবে ম্যাচে নামার আগেই পায়ে চোট পেয়েছিলেন লিটন দাস। টস করতে প্রথমে নামতে পারেননি লিটন দাস। টসে হেরে যান সূর্য কুমার।টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পড়েন তিনি। ওপেনিং টুর্নামেন্টে অভিষেক শর্মা এবং শুভমান গিল দুজনেই নেমে যান। প্রথম তিন ওভারে বোর্ডে উঠেছিল ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে ভারতের বোর্ড নম্বর ৭২ ০। এদিন কার্যত ব্যর্থ হয়েছিলেন সূর্য কুমার যাদব। রান আউট হয়ে যান অভিষেক শর্মা। এদিকে বাংলাদেশের ফিল্ডিং দেখে অবাক হয়ে যান সকলে । শেষ পর্যন্ত তিলক বর্মা মাত্র পাঁচ রান করেই বসে পড়েন। অভিষেক শর্মা ৩৭ বলে ৭৫ রানের ইনিংসে প্রায় ছয়টি ছক্কা মারেন। তাতেই কার্যত এগিয়ে যায় টিম ইন্ডিয়া। অন্যদিকে শুভমানের ব্যাটিংয়ের প্রশংসাও করতে হয়। মুস্তাফিজুর তানজিম সইফ উদ্দিন প্রত্যেকেই ৩ ওভারে পরপর কয়েকটি উইকেট তুলে নেন। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফলভাবে দেখা হচ্ছে রিশাদ হোসেনকে। তার দুর্ধর্ষ বোলিং এবং ফিল্ডিং দুই দেখেই ফিদা ক্রিকেট বিশ্ব। প্রথম থেকেই ভারতকে চাপে ফেলে দেওয়া বাংলাদেশ যে নতুন প্রজন্মকে নিয়ে ক্রিকেটের সাম্রাজ্যে এগিয়ে যাবে তা এক প্রকার বলাই যায়।