চন্দননগর ডেস্টিনেশন; কোন কোন ঠাকুর দেখবেন

0
4

The Calcutta mirror desk: জগদ্ধাত্রী পূজা মানেই চন্দননগর। দূর দুরান্ত থেকে অসংখ্য ভক্তরা ছুটে আসেন মায়ের দর্শন পাওয়ার জন্য। চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো মানেই বারোয়ারি পূজো। আর তার সাথে আলোর রোশনাই। চন্দননগর একসময় ছিল ফরাসি উপনিবেশ তারপর হঠাৎ করেই চন্দননগরে শুরু হয় দেবী জগদ্ধাত্রী পুজো। চন্দননগর স্টেশন থেকে দু মিনিট হাটলেই সুভাষপল্লী সর্বজনীন জগদ্ধাত্রী কমিটি।

সেখানকার ঠাকুরের মুখ দেখার মতন। এরপর রয়েছে চন্দননগরের সার্কাস মাঠ সর্বজনীন। মানকুন্ডু স্টেশন থেকে কিছুটা হেঁটেই ৫৪ বছরের এই পুজো। সার্কাস মাঠের উল্টো পথে রয়েছে চারাবাগান বালক সংঘ সর্বজনীন। পালপাড়া সর্বজনীন তার আলোকসজ্জা এবং প্রতিমার রূপ দিয়ে সকলকে মোহিত করে। এবারে তাদের ৮১ তম বর্ষ। এখানকার প্রতিমার রূপ দেখে মোহিত হয়ে গিয়েছিলেন ইংরেজরাও। ডাকের সাজের প্রতিমা হুগলির তেতুলতলার জগদ্ধাত্রী পুজো। অম্বিকা অ্যাথলেটিক ক্লাব অর্থাৎ মানকুন্ডু স্টেশনের পাশেই রয়েছে ৫৫ বছরের এই পুজো।

চন্দননগরের আরেক বিখ্যাত পুজোর চন্দননগর হেলাপুকুর সর্বজনীন। যেখানে দেবীকে সাজানো হয় স্বর্ণ অলংকারে, তার বাহন সিংহ। মানকুন্ডু স্টেশন থেকে কিছুটা দূরে রয়েছে নতুন পাড়ার পুজো। এছাড়া চন্দননগরের বাগবাজার সর্বজনীন প্রায় ২০০ বছরের পুরনো। সেখানেও থাকে বিরাট চমক

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here