The Calcutta mirror desk : একসময় তারা মাঠে দাপিয়ে বেড়াতে।। তবে বর্তমানে মাঠের পাশে গ্যালারিতে বসেই তারা খেলা দেখেন। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেন ক্রিকেট মাঠের ছবি। মাঠে না গিয়ে টিভিতে যারা ক্রিকেট ম্যাচ দেখেন তারা কার্যত এই কণ্ঠস্বরে উপরেই ভরসা রাখেন।
সঞ্জয় মঞ্জরেকর রবি শাস্ত্রী আকাশ চোপড়ারা ওয়ানডে হোক কিংবা আন্তর্জাতিক ম্যাচ তুলে আনেন গোটা মাঠের ছবি তাদের কন্ঠের মাধ্যমে। বিভিন্ন ভাষায় ধারাভাষ্য দিয়ে তারা মানুষের মনের ভিতর পৌঁছে যান। একসময় যারা মাঠে খেলতেন তারা দাপট দেখান মাঠের বাইরে। খেলার যারা ধারাভাষ্যকার কত টাকা রোজগার করেন তারা। আসলে এর সবটাই নির্ভর করে তাদের অভিজ্ঞতা জনপ্রিয়তা এবং কথা বলার দক্ষতার উপর। বার্ষিক কয়েক কোটি টাকার রোজগার করা যায় এর মাধ্যমে বলে জানাচ্ছেন তারা। দৈনিক ৪০ হাজার টাকা পেয়ে থাকেন তারা ধারাভাষ্য করে। বছরে একশোর উপরে কাজ মিলে তাদের। তাই প্রতি মাসে কয়েক লক্ষ টাকা সহজেই রোজগার করতে পারেন তারা। ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটাররা বলছেন সিনিয়র বা শীর্ষ স্থানীয় ধারাভাষ্যকারেরা প্রতি দিন ১০ লাখ করে টাকা পান।
বার্ষিক রোজগার অনেক টাই বেশি। কেউ কেউ আবার ১২ কোটি টাকা পর্যন্ত বার্ষিক রোজগার করেন। বর্তমানে এগুলি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক এবং গুরুত্বপূর্ণ পেশার পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। খেলার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত না থেকেও অনেকেই এই ধারাভাষ্যকার হিসেবে যুক্ত থেকে নিজেদের পরিচিতি তৈরি করছেন